শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২২ পূর্বাহ্ন
মো.লিয়াকত,মো. তাজল ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার ৩নং দেউলা ইউনিয়নের কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী। তাজল এর পিতা:মৃত মাজেদ গাজী চর আলগী,দেউলা,মো.ওহিদ পিতা: আবুল কাশেম গ্রাম বড়পাতা ৪নং ওয়ার্ড দেউলা। কামাল পিতা:মৃত মফু আওন,মো. বাচ্চু কামালের ছোট ভাই গ্রাম ঝিটকা ৪নং ওয়ার্ড বোরহানউদ্দিন উপজেলার দেউলা মো.সেলিম টেকনাফ যার আধিপত্য ও ইয়াবার ডন বলে পরিচিত। যাদের রয়েছে ঢাকা টু ভোলা টু এবং কক্সবাজার টেকনাফ বিশাল মাদক সহ বিভিন্ন চোরাচালান কারবারি সাথে জড়িত রয়েছে তারা।
একাধিক মাদক মামলার আসামি ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার ইয়াবার ডিলার মো.সেলিম টেকনাফ, ঢাকায় ও ভোলার ডিলার মো. কামাল, মো. তাজল ওহিদ,মো.লিয়াকত,বাচ্চু নেতৃত্বে চলে মাদকদ্রব্য ও ইয়াবার বিশাল সিন্ডিকেট। যারা মুলত ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকা সহ ভোলার জেলার পুরো ইয়াবা নিয়ন্ত্রণ ও কারবারি মুল সিন্ডিকেট এ ব্যবসার পরিচালনাকারী। তথ্যসূত্র যানা যায় দীর্ঘ ২০ বছর যাবত ধরে সিন্ডিকেট গড়ে তোলে এসকল অবৈধ ইয়াবা ব্যবসার পরিচালনা করে আসছে দীর্ঘদিন ধরেই। তথ্যসুত্রে যানা যায় বিগত ১৮/৪/২০২১ইং তারিখে বোরহানউদ্দিন দেউলার ইয়াবা সম্রাট মো. লিয়াকত পিতা:রফিজল খা,(চল্লিস হাজার পিচ ইয়াবা ও (০৪কেজি) গাজাসহ বড় একটি চালান ঢাকার লালবাগ গোয়েন্দা পুলিশের কতৃক আটক করা হয়। পরে আটক ব্যাবসায়ী মো. সুজনের তার জবানবন্দিতে এসকল অবৈধ ইয়াবা গাজা লিয়াকত /সেলিম এর বলে পুলিশকে জানায়।তবে পাচারের ঐসময় ভাগ্যক্রমে পালিয়ে যায় ভোলার লিয়াকত। উক্ত জব্দকৃত মাদক যার মামলার নং(৪২) এবং আসামি সিকারোক্তি অনুযায়ী লিয়াকত হচ্ছে অত্র মামলার অন্যতম পলাতক ৬নং আসামি।যার সন্ধানে রয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।
এদিকে খোজ নিয়ে জানা যায় এরা বিভিন্ন সময়ে দেশের রাজনৈতিক দলের ছদ্মছায়ায় নিজেরা সব দলের কর্মী সেজেই গা ভাসিয়ে চলেন।এবং নিজেদের একক আধিপত্য বিস্তার করে অবৈধ ব্যাবসার সিন্ডিকেট গড়ে তোলে মুলত এইসকল ব্যাবসা পরিচালনা করে থাকেন। আগে রাজধানী ঢাকা মোহাম্মদপুর শ্রমিক দল অন্তর্ভুক্ত পরে যুবলীগের ৩৩নং বেরিবাধ অফিস তাজল,ওহিদ ইমাম সাচরা খা- বাড়ি সোনা বাজার আলমগীর ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার পৌর ৯নং ওয়ার্ডে। তছাড়া লিয়াকত এর সেকেন্ড ইন কমান্ড হচ্ছে জামিল যার গ্রামের বাড়ি মাদক সম্রাট লিয়াকত এর বাড়ি পাশেই। এরা চাকরি সুবাদে যুবলীগ নামের আড়ালে আবার বর্তমান এখন মোহাম্মদপুর শ্রমিক লীগের নামের আড়ালে এসকল ব্যবসা পরিচালনা করছেন বলে তথ্যসূত্র জানা যায়।
অন্যদিকে তাজল ও ওহিদ ২০১৯ পর্যন্ত শ্রমিকদলের পিকেটিং সন্ত্রাসী ছিল এবং একধিক মামলার আসামি মোহাম্মদপুর স্টান্ডে লেগুনা গাড়ির চাদা উঠানোর চাকরি করতো বলেও স্থানীয় সুত্র জানা যায়। এছাড়া লিয়াকত এর নেতৃত্বে ইমা্ম, আলমগীর ও বাচ্চু এরা ভোলা জেলার বিভিন্ন যায়গায় মাদক পৌঁছে দেওয়ার কাজ করে থাকে।ভোলার বোরহানউদ্দিন থানায় ইমাম ও আলমগীরের নামেও একাদিক মাদক মামলা রয়েছে।এছাড়াও তারা সেখানকার চিন্নিত মাদক ব্যবসায়ী যাহা স্থানীয় পর্যায় এদের বিষয়ে প্রশাসন সহ জনসাধারণ সবাই তা অবগত রয়েছেন।